Header Ads Widget

অ্যাপ তৈরি করার নিয়ম বা অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট সম্পুর্ন গাইডলাইন

 অসসালামু আলাইকুম, সকল ফলোয়ার আর আমাদের ওয়েবসাইটের ভিসিটরদের সাগতম জানিয়ে শুরু করছি আমাদের নতুন পোস্ট। আশা করি এই পোস্টটি আপনাদের সবার জন্য অনেক উপকারী একটা পোস্ট হবে, কেননা এই পোস্টটি সম্পুর্ন পড়লে, অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের জন্য অ্যাপ তৈরি করতে সক্ষম হবেন।

আমরা যেহেতু অ্যাপ ডেভলাপমেন্ট বা অ্যাপ তৈরি করতে যাচ্ছি, তাই তার আগে অ্যাপ সমন্ধে কিছুটা ধারনা নেওয়া যাক।

অ্যাপ তৈরি করার নিয়ম


অ্যাপ কি আর এটা কিভাবে কাজ করে

অ্যাপ বা সফটওয়্যার, যেটা আমাদের বিভিন্ন কাজে লাগে, আর মোবাইল আর ইন্টারনেটের কথা বলতে গেলেতো সব কিছুই একেকটা সফটওয়্যাব বা অ্যাপ ব্যাবহার করে করা হয়।

কিন্তু আমরা তো অ্যাপ বানাবো, তাই আমাদের ধারনা নিতে হবে এটা কিভাবে কাজ করে, আর আমাদের ও সেই ভাবে কাজ করানো শিখতে হবে।

তবে তার আগে বলে রাখা ভালো যে, আমরা মুলত কয়েকটি অ্যাপ বা টুল ব্যাবহার করে অ্যাপ বানাবো, তাই আমাদের অ্যাপ নিয়ে বেশি কঠিন শ্রম দেওয়া লাগবে না। কেননা আমাদের প্রয়োজনীয় সিস্টেম গুলো যারা ভালো অ্যাপ ডেভলাপার তারা করেই রেখেছেন।

আর আপনিও যদি ভালোমানের একজন অ্যাপ ডেভলাপার হতে চান, তাহলে আপনাকেও অনেক কিছু শিখতে হবে। যদি ইচ্ছে থাকে, ভালো অ্যাপ ডেভলাপার হওয়ার, তাহলে এই পোস্ট থেকে শুরু করুন, আর ধীরে ধীরে আরো গভীরে যেতে থাকুন।

আসল কথায় ফিরুন, অ্যাপ হলো, কিছু কোড বা লেখা যার মাধ্যমে একটা ভাইল বানানো হয়, আর সেখানে অ্যাপের প্রয়োজনীয় ভিডিও, ইমেজ সহ সব কিছু রাখা হয় আর সেগুলোকে ওই কোডার মাধ্যমে বোঝানো হয়ে থাকে যে তুমি এখানে এটা দেখাও, এখানে ক্লিক করলে এই পেজে নিয়ে যাও ইত্যাদি।

আর অ্যাপ ওই কোড অনুযায়ী তাই করতে থাকে, আর এটাই হলো অ্যাপ আর অ্যাপের কাজ করার শক্তি।

অ্যাপ তৈরি করা বা অ্যাপ ডেভলাপমেন্ট

উপরে বলে দিয়েছি, যে অ্যাপ কি, আর এটা মুলত কীভাবে কাজ করা। আমি শুধু বেসিক বুঝানোর চেষ্টা করবো, কেননা এই বিষয়ে বিস্তারিত বললে হয়তো অনেকে ভয় পেয়ে যেতে পারেন। 

আমি চেষ্টা কররো আপনাদের সহজে অ্যাপ বানানো শেখান, আর সেখান থেকে টাকা আয় করার সহজ পদ্ধত্বি গুলো দেখানোর।

স্বাধারনত কয়েক ধরনের অ্যাপ হয়ে থাকে, তার মধ্যে একেক ডিভাইসের জন্য একেক ধরনের অ্যাপ। যেমন কম্পিউটারের জন্য এক ধরনের অ্যাপ, অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল বা ট্যাব ট্যাবলেটের জন্য এক ধরনের অ্যাপ।

আবার আই ফোন, ম্যাক, লিনাক্স এর জন্য ভিন্ন ভিন্ন অ্যাপ। আর এই প্রতিটি অ্যাপই ভিন্ন ভিন্ন ধরনের কোড দিয়ে তৈরি করা হয়। তবে সেগুলো আমাদের জানার দরকার হবে না। যদি কারো জানার কৌতুহল হয়, তাহলে কমেন্ট করবেন, আমি আগামিতে আরো ভালোভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবো।

যেহেতু আমরা অ্যান্ড্রয়েট অ্যাপ নিয়ে কাজ করবো, তাই আমাদের জানতে হবে, এই অ্যান্ড্রয়েট অ্যাপ সমন্ধে।

এই অ্যান্ড্রয়েট অ্যাপও কয়েক ধরনের প্রগ্রামিং ভাষায় লেখা যায়। উল্লেখ্য, প্রগ্রামিং ভাষা তাকেই বলে, যে কোড বা লেখা গুলো দিয়ে ওয়েবসাইট বা অ্যাপ তৈরি করা হয়। আবার এর মধ্যেও অনেক ভাগ আছে। একেক কম্পানি একেকটা ব্যাবহার করে।



আমাদের অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপে কাজ করার জন্যও অনেক প্রগ্রামিং ভাষা আছে, তার মধ্যে জনপ্রিয় হলো, জাভা, আর কোড লিংক।

তবে এগুলো শিখলে আপনি আপনার মনের মতো করে অ্যাপ তৈরি করতে পারবেন। আর এই কোড লেখার জন্য, স্বাধারনত অ্যান্ড্রয়েড স্টুডিও ব্যাবহার করা হয়।
আর এই অ্যান্ড্রয়েড স্টুডিও গুগলের একটা সার্ভিস, এটা ফ্রিতেই নেওয়া যায়।

এটা ছাড়াও অনেক অনেক সফটওয়্যার ব্যাবহার করা যায়, এই অ্যাপ তৈরি করার জন্য কোড লিখতে। 

তবে এই কোড শেখার জন্য প্রয়োজন অনেক সময়ের, তাই আমরা কোড নিয়ে কাজ করবো না। যদি কেউ কোড শিখতে চান, তাহলে কমেন্টে জানাবেন, আশা করি পরে কখনো এই বিষয়ে আলোচনা করবো।

কোডিং ছাড়াই অ্যাপ তৈরি

এখন আমরা আমাদের এই পোস্টের মুল পয়েন্ট গুলোর একটিতে এসে গেছি। আমাদের পোস্টটাই ছিল কোডিং ছাড়া অ্যাপ তৈরি করা নিয়ে।

স্বাধারনত কোডিং ছাড়াও কিছু কিছু ওয়েবসাইট ব্যাবহার করে অ্যাপ তৈরি করা যায় আর সেখানে নিজের ইচ্ছে মতো অনেক ডিজাইন ও করা যায়, বিশেষ করে, আর্নিং বা ইনকাম অ্যাপ তৈরি করা যায়।

আরো অ্যাপ লক, বই অ্যাপ, সহ অনেক ধরনের অ্যাপ তৈরি করা যায়। তবে সেখানে ও একটি সমস্যা আছে, সেখানে ব্লক করে, বা টুল ব্যাবহার করে অ্যাপকে বুঝিয়ে দিতে হবে, যে কোথায় ক্লিক করতে কি আসবে, বা কোন পেজে নিয়ে যাবে।

আর এটা শিখতেও অনেকটা সময়ের ব্যাপার, তবে যদি ইনকাম অ্যাপ বানাতে চান , তাহলে কোডিং বা এই ব্লকিং এর যে কোন একটা শিখতেই হবে।
ব্লকিং করে অ্যাপ তৈরি করার জনপ্রিয় ওয়েবসাইটগুলোর মধ্যে অন্যতম হলোঃ KODULAR, THUNKABLE ইত্যাদি

আমি অধিকাংশ অ্যাপ ই এই KODULAR থেকে তৈরি করেছি, কেননা TUNKABLE থেকে তৈরি করলে তাদেরকে টাকা না দিলে তারা ডাউনলোড করতে দিবে না। আর KODULAR  থেকে ফ্রিতেই করতে পারবেন।

তবে যদি কেউ ইনকাম অ্যাপ বানাতে চান আর কোডিং বা ব্লকিং কোনটাই না জানেন, তাহলে ইউটিউবে গিয়ে সার্চ করবেন KODULAR FREE EARNING APP AIA FILE
তাহলে ভিডিও আসবে, আর সেখান থেকে দেখে দেখে বানাতে পারবেন, তারা আপনার দরকারি ফাইলগুলো দিয়ে দিবে।

ফাইনাললি আমরা আমাদের আজকের বিষয়ে চলে এসেছি, আমাদের আজকের বিষয়টি ছিল , আজ আমরা মাত্র কয়েক মিনিটেই অ্যাপ বানাবো, আর সেটা ইনস্টল ও করবো।
আমরা ওই কোডিং আর ব্লকিং কোনটাই করবো না, আমরা একটা ওয়েবসাইটে ব্যাবহার করে অ্যাপ বানাবো।



তবে ওয়েবসাইটকে ব্যাবহার করে অ্যপ বানালে, সব ধরনের অ্যাপ বানানো যাবে না। শুধু মাত্র আমরা  সেই সকল অ্যাপ বানাতে পারবো, যেগুলো তারা সিস্টেম করে রেখেছে।

স্বাধারনত অ্যাপ বানানোর জন্য অনেক ধরনের ওয়েবসাইট আছে, তবে আজ আমরা ২ টা ওয়েবসাইটের সাথে পরিচিত হবো, একটা থেকে ভিপি এন অ্যাপও বানাতে পারবেন। ওয়েবসাইট ২টো হলোঃ APP CREATOR 24 AND APP GAYSER



অ্যাপ তৈরি করার নিয়ম

যেহেতু আমরা উপরেই ২টো সাইটের সাথে পরিচিত হয়েছি, সেখান থেকে একটি সাইট থেকে আমরা আজ অ্যাপ বানাবো।

আমরা অ্যাপ বানাবো আজ, APP CREATOR 24 থেকে, আর যদি কেউ ভি পি এন অ্যাপ বানাতে চান, তাহলে আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন, আমরা পরে আবার ওটা নিয়ে কাজ করবো। আর একটা কথা বলে রাখা ভালো, যে ভিপি এন অ্যাপ থেকে অনেক বেশি ইনকাম হয়।

এই সাইটটি ব্যাবহার করে আমরা অনেক ধরনের অ্যাপ বানাতে পারবো, তার মধ্যে রয়েছে, ওয়েব ভিউ বা যে কোন লিংক দিয়ে অ্যাপ। এবার ভেবেই দেখুন আপনি যদি দরকারি কোন ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেলের লিংক দিয়ে একটা  অ্যাপ বানান তাহলে কত মানুষ ডাউনলোড করবে।

এর পরে স্বাধারনত এই ওয়েব ভিউ অ্যাপ বেশির ভাগই নিউজ পেপার অ্যাপ তৈরির জন্য ব্যাবহার করে। ধরেন আপনি বাংলাদেশ বা  অন্য কোন দেশের নিউজ পেপার বা কোন গল্পের বা আমার ওয়েবসাইটের মতো কোন ওয়েবসাইটের লিংক গুলো এক সাথে করে একটি অ্যাপ বানালে সেটাও অনেক ডাউনলোড হবে।

এর পরে এখান থেকে কুইজ টাইপের  অ্যাপ বানানো যায়। ইত্যাদি অ্যাপ বানানো যায় এই ওয়েবসাইট থেকে।


এই সাইট থেকে অ্যাপ বানাতে , প্রথমে এই সাইটে গিয়ে একাউন্ট খুলতে হবে, আশা করি এটা সবাই ই পারবেন।একাউন্ট খুলতে এই লিংকে যান ।

এর পরে, এই নিচের ফটোর মতো একটি পেজ দেখতে পাবেন, আমার আগের অ্যাপ গুলো এখানে দেখাচ্ছে, তবে নতুন একাউন্টে শুধু creat appলেখা বাটনটি দেখতে পাবেন।
সেখানে ক্লিক করতে হবে

এর পরে এখানে আপনার অ্যাপের নাম লোগো এবং অ্যাপ সমন্ধে ১-২ লাইনের বিস্তারিত একটা ডিস্ক্রেবশন লিখতে হবে, তার পরে NEXT লেখা বাটনে ক্লিক করে দিবেন
এর পরে আপনার সামনে অনেকগুলো কালার এবং ডিজাইন  দেখতে পাবেন। তবে প্রথমটাই টিক মার্ক করে দেওয়া ভালো, এর পরে NEXT বাটনে ক্লিক করে দিবেন
তার পরে অনেকগুলো সিস্টেম দেখতে পাবেন, আর এটাই অ্যাপের মুল অংশ। আপনি যে ধরনের অ্যাপ বানাতে চান, তার উপর ক্লিক করে দিবেন। 
তবে আমরা যেহেতু নিউস বা ওয়েবসাইকে অ্যাপ বানাবো, তাই আমরা ইন্টারনেট বা পৃথীবির আইকনের উপর ক্লিক করে দিব
তার পরে আপনি যে ওয়েবসাইটে অ্যাপে নিতে চাচ্ছেন, সেই ওয়েবসাইটের নাম বা যে কোন একটি নাম দিবেন।

এর পরে নিচের বক্সে সেই ওয়েবসাইটের বা ভিডিও হলে ভিডিওটির লিংক দিবেন, এবং NEXT লেখা বাটনে ক্লিক করে দিবেন









এর পরে সিম্পল ভাবে অ্যাপ ম্যানেজার লেখাটির উপর ক্লিক করে দিতে হবে, তার পরে আমরা বাকি সব কিছু করার অপশন পেয়ে যাব
এবার বাম পাশে খােয়াল করলে অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন, আর এগুলোই মুলত আমাদের অ্যাপটি সাজাতে কাজে লাগবে। তবে সবগুলো নিয়ে এই পোস্টে কথা বলা সম্ভব না, তাই অল্প করে আজ অ্যাপ তৈরি করবো
আমাদের প্রয়োজন হবে 
  • ADS
  • SECTION
  • DOWNLOAD
এই তিনটা অফশন, প্রথমটা একদম নিচের দিকে থাকবে, আর এটা মুলত এই অ্যাপ থেকে টাকা আয় করার জন্য দরকার হবে, এই ADS অপশনেই মুলত অ্যাড বা বিঞ্জাপন কোড বসাতে হবে, এই বিষয়ে নিচে আরো বলবো।

পরের সেকশন অপশনে আমরা মুলত কতগুলো ওয়েবসাইট এখানে রাখবো সেটা এখান থেকে অ্যাড করতে পারবো।  কারন আমরা নিউস বা গল্পের বা ব্লগ সাইট, ইউটিউব ভিডিও ইত্যাদি বিষয়ে অ্যাপ বানাতে হলে আমাদের অনেকগুলো পেজ এই অ্যাপে রাখতে হবে।

কেননা একটা ভিডিও বা একটা ওয়েবসাইট বা গল্পের জন্য কেউই আসবে না এই অ্যাপে, তাই এই সেকশন থেকে আমরা অনেকগুলো পেজ নিতে পারবো, আর সেখানে ভিন্ন ভিন্ন লিংক দিতে পারবো।

এখানে আসলে আমাদের আগের লাংকটি দেখতে পাবো, আর চাইলে ডিলেট বা এডিট করে নিতে পারবো
তার পরে নিউ লেখা বাটনে ক্লিক করলে আমরা আরো লিংক অ্যাড করতে পারবো।
এখান থেকে আবার সেই প্রথমবারের মতো যেকোন অপশন দিতে পারি, তবে লিংক এর জন্য ইন্টারনেট আইকোনে ক্লিক করতে হবে, আর এভাবেই যত ইচ্ছে লিংক অ্যাড করে নিতে পারবেন


এর পরে হোম পেজ বা বাম পাশের মেনু থেকে একটু নিচের দিকে গেলেই দেখতে পাবো সেখানে একটি ডাউনলোড লেখা অপশন দেওয়া আছে, আর এই ডাউনলোড এ ক্লিক করলেই অ্যাপটি ডাউনলোক করে নিতে পারবো আর সেখান থেকে ইনস্টল করে নিতে হবে।
আর যদি এই অ্যা থেকে ইনকাম করতে চান, তাহলে নিচের সেগুলো ভালো করে পড়ে নিবেন। কারো কোন সমস্যা হলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন।


অ্যাপ থেকে ইনকাম 

এবার আপনি যদি আপনার তৈরি করা অ্যাপটি থেকে ইনকাম করতে চান, তাহলে সেখানে অ্যাড বা বিঞ্জাপন দিতে হবে।

আপনারা হয়তো জানেন যে, বিঞ্জাপন ছাড়া কোন অ্যাপ থেকেই ইনকাম করা যায় না। অ্যাপ থেকে ইনকাম করার মাত্র ২টা উপায় আছে, তার মধ্যে একটা হলো, অ্যাপটা মানুষের কাছে বিক্রি করা, আর অন্যটা হলো বিঞ্জাপন দেখিয়ে।

যেহেতু আমরা তেমন কোন অ্যাপ বানাতে পারি নাই যেটা মানুষ কিনে ব্যাবহার করবে। তাই আমরা ইনকাম করতে চাইলে আমাদের অ্যাপে বিঞ্জাপন দিতে হবে। খেয়াল করলে দেখবেন , অধীকাংশ অ্যাপেই আমরা যখন ঢুকি, তখন বিঞ্জাপন আসে, আর এই বিঞ্জাপন থেকেই তারা ইনকাম করে।

আর যদি এটা উন্নত দেশ গুলো থেকে ব্যাবহার করে , তাহলে বিঞ্জাপনের উপর ইনকাম টা অনেক বেশি হবে, বাংলাদেশ থেকে ইনকাম কম হয়। তবে যদি কেউ ভিপিএন ব্যাবহার করে, তাহলে আবার বেশি ইনকাম।

তাহলে ভেবেই দেখুন, যদি একটা নিউস পেপার অ্যাপ তৈরি করেন, তাহলে মানুষ ঘন্টার পরে ঘন্টায় সেটায় বসে থাকলে কত টাকা আয় করতে পারবেন।  লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব যদি আপনি আপনার অ্যাপে ইউজান বাড়াতে পারেন।

স্বাধারনত এই বিঞ্জাপন গুলো অনেক কম্পানি থেকে নিয়ে কাজ করতে হয়, আর মাস শেষে যা ইনকাম হয়, সেটা ব্যাংক বা রকেট একাউন্টে নেওয়া যায়।

তার মানে আমাদের এখন দরকার হবে ভালো কোন একটা অ্যাড কম্পানি, ভালো বলতে গেলে গুগল, ফেসবুক, অ্যাপলভীন, ইউনিটি, ইত্যাদি রয়েছে, তবে তারা প্লেস্টোরে অ্যাপ পাবলিশ করার অগে বিঞ্জাপন চালু করবে না। তাই অন্য কোন কম্পানি থেকে নিতে হবে আমাদের।
এর পরেই রয়েছে start io । এখান থেকে অ্যাড নিলে আমরা সাথে সাথেই ইনকাম চালু করতে পারবো। তবে আপনার অ্যাপটি কিছু মানুষ ব্যাবহার না করা পর্যন্ত আপনি তেমন ইনকাম করতে পারবেন না। তাই তারা তারি কিছু মোবাইল থেকে ইনস্টল করে নিবেন।

এই স্টার্ট ডট আই ও এর বিঞ্জাপন নিতে এই লিংকে গিয়ে সাইন আপ করুন, লিংক এটা আমার একাউন্টের রেফার লিংক, এখান থেকে একাউন্ট করলে, আপনিও আমার একাউন্টের ম্যানেজারের কাছে থাকবেন, তাহলে অল্প অ্যাড থেকেই বেশি ইনকাম হবে।

এর পরে ইউটিউবে গিয়ে সার্স করবেন start app অ্যাড কোড নেওয়ার উপায়। তাহলে সেকান থেকে দেখে দেখে অ্যাড কোড বের করতে পারবেন আর সেটা অ্যাপে সেট করবেন।

অ্যাপে অ্যাড কোড ,সেট করার জন্য, প্রথমে বাম পাশের এই মেনু গুলো থেকে একদম নিচের দিকে দেখতে পারবেন ADS লেখা একটা অপশন।



সেখানে ক্লিক করার পরে, START.IO লেখা গুলোর পাশে যে ঘর গুলো আছে, সেখালে ওই অ্যাড  কোডগুলো বসিয়ে দিয়ে একদম নিচে গিয়ে সেপ বাটনে ক্লিক করে সেভ করে নিবেন। তাহলেই দেখতে পারবেন আপনার অ্যাপে বিঞ্জাপন আসতে শুরু করবে।



উল্লেখ্য, এখানে অনেকগুলো অ্যাড কোড বসানোর জায়গা দেওয়া হবে, তার মধ্যে দেখে দেখে, শুধু মাত্র STARI.IO এর ঘর গুলোতেই বসাবেন। আর ওই একটা কোডি সব ঘরে বসালে হবে। একটা অ্যাপের সকল অ্যাডের জন্য একটাই কোড, তবে অন্য কম্পানির বেশি কম হয়ে থাকে।

ধন্যবাদ সবাইকে, আগামী পোস্টে বলেদিব কীভাবে প্লে স্টোরে অ্যাপটি পাবলিশ করতে হয়,। তাই আমাদের সাইটের সকল আপডেড পাওয়ার নটিফেকেশন টা চালু করে রাখুন।

Post a Comment

1 Comments